বগুড়ায় ৩ জনকে ছুরিকাঘাত, ফেরার পথে লাঠির আঘাতে তরুণ নিহত
by বগুড়া প্রতিনিধি![https://cdn.banglatribune.com/contents/cache/images/800x0x1/uploads/media/2017/08/14/cdf77c088e5b39ddb78e495d6dba68bb-599145466fead.jpg https://cdn.banglatribune.com/contents/cache/images/800x0x1/uploads/media/2017/08/14/cdf77c088e5b39ddb78e495d6dba68bb-599145466fead.jpg](https://cdn.banglatribune.com/contents/cache/images/800x0x1/uploads/media/2017/08/14/cdf77c088e5b39ddb78e495d6dba68bb-599145466fead.jpg)
বগুড়ায় সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে তিন জনকে ছুরিকাঘাত করে ফেরার পথে প্রতিপক্ষের একজনের লাঠির আঘাতে মো. বিটল (১৯) নামে এক দর্জি নিহত হয়েছেন। ঈদের দিন সোমবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার চকঝপু গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে রাব্বী নামে একজনকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বিটল বগুড়া সদরের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে। তিনি শহরের আলতাফ আলী মার্কেটে দর্জির কাজ করতেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিটল সন্ধ্যার আগে ৬/৭ জন সঙ্গী নিয়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী চকঝপু গ্রামে যান। সেখানে কয়েকজন কিশোর-তরুণ ঘুড়ি উড়াচ্ছিলেন। শরীরে ধাক্কা লাগা নিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে বিটল ও তার লোকজন ওই গ্রামের রাব্বীসহ তিন জনকে ছুরিকাঘাত করেন। ফেরার সময় প্রতিপক্ষের একজন লাঠি দিয়ে বিটলের মাথায় আঘাত করে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা সনাতন চক্রবর্তী আরও জানান, ছুরিকাঘাতে আহতদের মধ্যে রাব্বীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য দু’জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর জামিরুল ইসলাম জানান, বিটলের লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা হয়নি; কাউকে গ্রেফতার করাও সম্ভব হয়নি।