https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/79ec6383dbec57241343a89ab0c47579-5dee15c85ccf6.jpg
স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড ন্যাশনাল পার্কের প্রধান আকর্ষণ বাস্তেই ব্রিজ। ছবি: লেখক

পাথুরে পর্বতমালার স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড

by

জার্মানির স্যাক্সনি রাজ্যের এলবে নদীর অববাহিকায় প্রকৃতির অপার বিস্ময়ের নাম স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড। এলবে স্যান্ডস্টোন মাউন্টেন নামের এ পর্বতমালায় রাস্তাযুক্ত হাজারেরও বেশি চূড়া আছে।

https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/c8e7cfaa7eaf713093a343d901d0106b-5dee15cb94f5c.jpg
এলবে স্যান্ডস্টোন মাউন্টেন নামের স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড পর্বতমালায় রাস্তাযুক্ত প্রায় হাজারেরও বেশি চূড়া আছে। ছবি: লেখক

চেক প্রজাতন্ত্রের বোহেমিয়া পাহাড়ি এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড নীল আকাশ, নদী আর পাথুরে পর্বতমালার এক অপূর্ব সমন্বয়ের জায়গা।

https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/3b189d4e01ac3c544fc8fa874d90e5b1-5dee15ce16372.jpg
চেক প্রজাতন্ত্রের বোহেমিয়া পাহাড়ি এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত নীল আকাশ, নদী আর পাথুরে পর্বতমালার এক অপূর্ব সমন্বয়ের জায়গা স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড। ছবি: লেখক

সময়ের ব্যবধানে এখানকার প্রকৃতি রূপ বদলায়। বছরের এই সময়টাতে হলদে–লালের মিশ্রণে অদ্ভুত এক সৌন্দর্যে মাতে এখানকার গাছ, পাথর, নদী আর প্রকৃতি। এলবে স্যান্ডস্টোন মাউন্টেন নামের এ পর্বতমালা স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড ন্যাশনাল পার্কের প্রধান আকর্ষণ বাস্তেই ব্রিজের চারদিকে রক ফরমেশন। ২০০ বছর ধরে এই ব্রিজ জার্মান পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে বিবেচিত। দর্শনার্থীদের জন্য ১৮২৪ সালে নির্মিত কাঠের এই সেতু ১৮৫১ সালে পাথর দিয়ে পুনর্নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়া এলবে নদীর ওপরে একটি মালভূমিতে মধ্যযুগের কনিগস্টাইন দুর্গ রয়েছে। ক্লাইম্বিং আর হাইকিংয়ের জন্য জনপ্রিয় এই পাথুরে এলাকা ২৪ ঘণ্টা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে।

https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/98947e4a83b1031d8f94ca2d4bef66c9-5dee15d0ab2b0.jpg
২০০ বছর ধরে এই ব্রিজ জার্মান পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে বিবেচিত। দর্শনার্থীদের জন্য ১৮২৪ সালে নির্মিত কাঠের এ সেতু ১৮৫১ সালে পাথর দিয়ে পুনর্নির্মাণ করা হয়। ছবি: লেখক

 

https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/601c31c18e836a8b931a8aab560b5137-5dee15d2bf0ee.jpg
পাথুরে এলাকা ২৪ ঘণ্টা সবার জন্য উন্মুক্ত। ছবি: লেখক