https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/12/09/0386cb5ecc058519df52085de4d8a4d7-5dee0d9a7ecec.jpg
ফাইনালে লঙ্কানদের বেশি রান করতে দেয়নি বাংলাদেশ। ফাইল ছবি

সৌম্যরা দিচ্ছেন সোনার সুবাস

by

ফাইনালের আগে একদফা শক্তি পরীক্ষা হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মাঝে। সে ম্যাচে ব্যাটিং বা বোলিং সব দিক থেকেই হতাশ করেছিল তবে। তবে শ্রীলঙ্কার ১ উইকেটের বেশি তুলতে না পারায় সমালোচনার ভাগটা বোলারদের কপালেই বেশি জুটেছিল কাল। সোনা জেতার ম্যাচে অবশ্য বোলাররা তাঁদের কাজটা ঠিকভাবেই করতে পেরেছেন। ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১২২ রান তুলতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা।

শুরুটা অবশ্য ভালোই হয়েছিল শ্রীলঙ্কার। প্রথম ৪ ওভারে বাংলাদেশের বোলাররা কোনো প্রভাব ফেলতে পারেননি ম্যাচে। কিন্তু পঞ্চম ওভারে অধিনায়ক নিশান মাদুশঙ্কাকে ফিরিয়ে দিয়ে দলকে ম্যাচে ফেরান সুমন খান। ৩৬ রান ভাঙে উদ্বোধনী জুটি। পরের ওভারে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশি দুই পেসারের সুবাদে ৫ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-২৩ দল।

পথ হারানো লঙ্কানরা এরপর ইনিংস মেরামতে মন দিয়েছে। কিন্তু দশম ওভারে ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কার বিদায় নিশ্চিত করেছে আজ আর বড় স্কোর পাওয়া হচ্ছে না লঙ্কানদের। ২৪ বলে ২২ রান করে ফিরেছেন নিশাঙ্কা। একমাত্র শাম্মু আহসানই পেরেছেন বলের চেয়ে বেশি রান (২০ বলে ২৫) তুলতে। অতিরিক্ত রান (২০) দেওয়া থামাতে পারলেই আজ শ্রীলঙ্কাকে এক শর নিচে আটকানো সম্ভব হতো। ইনিংসের শেষ বলে অলআউট হওয়া লঙ্কানরা শেষ ৬ ওভারে তুলেছে ৩৫ রান।

৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন হাসান মাহমুদ। ১৮ রানে ১ উইকেট মেহেদী হাসানের। কিপটে বোলিং করেছেন সুমন খানও, মাত্র ১৬ রানে ১ উইকেট তাঁর। সবচেয়ে অভিজ্ঞ সৌম্য করেছেন সবচেয়ে বাজে। ৪ ওভার বল করে ৩২ রান দিয়েও উইকেটশূন্য ছিলেন এই ওপেনার।