https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/1600x0x0/uploads/media/2019/11/29/f46cb187fe96b31213dc6b273f36e6c2-5de0e4031b8e9.gif
কানসাসে অ্যাম্বাসি অব বাংলাদেশ মোবাইল কনস্যুলারে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা

কানসাসে বাংলাদেশ দূতাবাসের মোবাইল কনস্যুলার

by

টেবিলে ফাইল ঘোরাঘুরি ছিল না। বরং কানসাসে ‘অ্যাম্বাসি অব বাংলাদেশ মোবাইল কনস্যুলার’ ওয়াশিংটন
ডিসি থেকে এসে টানা পাঁচ ঘণ্টা কাজ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মন জুগিয়েছেন।
অ্যাম্বাসি অব বাংলাদেশ মোবাইল কনস্যুলার ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত মিসৌরি, লোওয়া ও মিনেসোটায় ‘পাসপোর্ট-ভিসা ক্যাম্প’ এর কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর গ্রেটার কানসাস সিটির উদ্যোগে এ কার্যক্রম চলছে।
২৩ নভেম্বর কানসাসে ওভারল্যান্ড পার্কের ইসলামিক সেন্টার অব জনসন কাউন্টি হলে বাংলাদেশিদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। শীত উপেক্ষা করে উচিটা, কানসাস সিটি, সেলাইনা, টপিকা, লরেন্স, ম্যানহাটন ও হাসিনসনসহ বিভিন্ন শহর থেকে ওভারল্যান্ড পার্কে আসতে শুরু করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তিনজন কর্মকর্তা আন্তরিকতার সঙ্গে দূতাবাসের কার্যক্রম সম্পর্কে পরামর্শ দিচ্ছেন।
পাসপোর্ট (এমআরপি), নো-ভিসা রিকোয়ার্ড, দ্বৈত নাগরিকত্ব, নো অবজেকশন সার্টিফিকেট, এনডোর্সমেন্ট বা পাওয়ার অব অ্যাটর্নিসহ সব কাজ দ্রুত সম্পন্ন করেছেন তাঁরা। বেলা ১১টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত পাঁচ ঘণ্টায় শতাধিক পাসপোর্টের কাজ সেরেছেন এই তিন কর্মকর্তা।
টপেকা থেকে আসা প্রবাসী বাংলাদেশি নঈম বলেন, বাংলাদেশ অ্যাম্বাসির কাজ দেখে আমার ধারণা পাল্টে গেছে।
উচিটা থেকে আসা প্রকৌশলী রুপেন কান্তি দেব বলেন, সারা বিশ্বে সব দূতাবাস যদি এভাবে কাজ করত তাহলে প্রবাসী বাঙালিদের অনেক প্রশাসনিক জটিল কাজ সহজ হয়ে যাবে। এতে করে প্রবাসীরা স্বচ্ছন্দে তাঁদের দৈনন্দিন কাজ করতে পারবেন।
বিকেজেকেসির সভাপতি শওকত ওসমান বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নিজে এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের উৎসাহিত করেছেন। তদারকি করেছেন।
সন্ধ্যায় কানসাস বাংলাদেশিদের আয়োজনে এক নৈশভোজে অংশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন প্রবাসী বাংলাদেশিদের সার্বিক কাজে সহযোগিতা করবেন জানিয়েছেন।